পহেলা ফাল্গুন নিয়ে অনুচ্ছেদ, শুভেচ্ছা, উক্তি, গান ও তাৎপর্য
ফেব্রুয়ারি মাসে পহেলায় ফাল্গুন পালিত হয়। বসন্তকে বরণ করে নেওয়ার জন্য বাংলাদেশে বিশেষ উৎসব পালিত হয়। বাংলাদেশের জাতীয় বসন্ত উৎসব উদযাপন পরিষদ এই দিনকে বরণ করতে চারুকলার বকুলতলার এবং ধানমন্ডি রবীন্দ্র সরণি উন্মুক্ত মঞ্চে প্রতিবছর জাতীয় বসন্ত উৎসব আয়োজন করে। পহেলা ফাল্গুন বাঙালির নিজস্ব ঐতিহ্য তাই দেশজুড়ে নানার মধ্য দিয়ে পালন করা হয়।
বাংলার ষড়ঋতুর পরিক্রমায় বসন্ত কে বলা হয় ঋতুর রাজা। বসন্তের প্রথম দিন কে পহেলা ফাল্গুন হিসেবে পরিচিত। শীতের শুষ্কতা আর জীর্ণতা অন্ধকারকে খুঁজিয়ে নবীন আলোর প্রভাত নিয়ে আসে ফাল্গুন। পহেলা ফাল্গুন বাঙালি ও সংস্কৃতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিন। এদিনে সারাদেশে তরুণ্যের জোয়ার নামে মেয়েরা বাসন্তী রঙের শাড়ি পরে। রংবেরঙের ফুলের মালা, ছেলেরাও পাঞ্জাবি পরে বের হয়। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ। বিভিন্ন বয়সের মানুষ কয়লা ফাল্গুন উপলক্ষে উৎসবমুখর পরিবেশে বাইরে ঘুরতে বের হয়।
সূচিপত্রঃ
- পহেলা ফাল্গুন
- ফাল্গুনের পোশাক
- পহেলা ফাল্গুনের অনুচ্ছেদ
- পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা
- পহেলা ফাল্গুনের উক্তি বা বসন্তের উক্তি
- পহেলা ফাল্গুনের গান ও কবিতা
- পহেলা ফাল্গুনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- শেষ কথা
পহেলা ফাল্গুন
আজ১৪ ফেব্রুয়ারি পহেলা ফাল্গুন। ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন। শুকনো পাতা ঝরে জমা নিয়েছে নতুন কচি পাতার। আজ সেই পত্র-পল্লবে ঘাসে ঘাসে নদীর কিনারে কুঞ্জ বিথিরিকা আর পাহাড়ের অরণ্যে বসন্ত এসেছে নব যৌবনের ডাক দিয়ে। ছড়িয়ে দিয়েছে রংয়ের খেলা বসন্তকে বরণ করে নিতে তাই বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
বসন্ত বরণ আয়োজন করেছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী উৎসব ২২৫ জন নৃত্য শিল্পীর পরিবেশনা মধ্য দিয়ে বসন্ত বরণের আয়োজন করেছে একাডেমি রাজধানীর রমনা বিকেলে সাড়ে তিনটায় 17 অঙ্গনের পাশে মঞ্চে পরিচিত হবে শিশু নিত্য দল এবং শিশুসঙ্গীত দলের এই পরিবেশনা।
বিকেল সাড়ে পাঁচটায় একাডেমী উন্মুক্ত মঞ্চে আয়োজন করা হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শিল্পকলা বসন্ত বরণের এই আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম ওবাইদুল মুক্তাদির চৌধুরী।
মুখ তো মঞ্চের এই আয়োজন শুরুতেই পরিবেশিত হবে দলীয় ধাপ নিত্য। পরিবেশন করবে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নিত্য দল। পরে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নৃত্য দল পরিবেশনা করবে দলীয় নিত্য " শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।" এরপর দলীয় সংগীত আন্দোলন লোকে পরিবেশন কবে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির শিশু সঙ্গীত দল। আবৃত্তি রুমঝুম কে বাজায় পরিবেশন করবে ডালিয়া আহমেদ ও জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়। একক সংগীত যেথা রামধনু উঠে হেসে পরিবেশন করবেন মেহরিন মাহমুদ।
এদিকে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি এ বছর তোমার উৎসব ও ভালোবাসা দিবস উদযাপন উপলক্ষে ভালোবাসার দিনে বসন্ত উৎসব শিরোনামে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। বেলা বারোটায় ডিয়ার ইউ বাগানে বাউল গানের আসন অনুষ্ঠিত হবে। ফকির লালন শাহ বাউল করিমসহ বাংলার বাউল গান শোনাবেন শিল্পকলা একাডেমীর বাউল দল।
ফাল্গুনের পোশাক
ঋতুরাজ বসন্ত আসে ফুলের সৌরভ নিয়েই। মাঠের পর মার তখন সরষে ফুলের উজ্জ্বল সোনালী আভাস ভেসে ওঠে আসবে বসন্ত পহেলা ফাল্গুনে। পহেলা ফাল্গুন উপলক্ষে ফ্যাশন হাউজ গুলোতে এসেছে বিশেষ ফাল্গুন সংগ্রহ ছেলেরা পাঞ্জাবি আর মেয়েরা মাথায় গাঁদা ফুলের মালা পড়ে মনের মতো সাজাই নিজে। বিশেষ করে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
ফাল্গুনের শাড়িতে বাসন্তী ও হলুদ রঙ্গে আধিপত্য বেশি তবে নতুন পাতার রং সবুজ এসেছে শাড়ির ডিজাইনের তবে মাছ পাশাপাশি লাল কমলা রঙেরও শাড়ি দেখা যায় সালোয়ার কামিজের ক্ষেত্রে একই অবস্থা প্রকৃতি বিভিন্ন ব্যবহার করে এসেছে রান হিসেবে লাল বাসন্তী হলুদ সোনালী সবুজ ও নীল প্রাধান্য পেয়েছে ফুলের নকশা জামদানি ছাপচিত্র এবং স্টাফ কাপড়ের বিরল মফিজ হিসেবে বৈচিত্র্য এসেছে এবারের ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসের জন্য তৈরি পোশাকগুলো সারিস সালোয়ার কামিজ কুত্তি ইত্যাদি দেখা গেছে।
ফাগুন বসন্তের প্রথম দিন বাঙালি ছেলে মেয়েদের রঙিন হয়ে ওঠার প্রথম অধ্যায় বিশেষ করে পোশাকে। এ সময় চারপাশে তাকাবেন নতুন। নতুন পাতা ফুল দেখা যায়। বাতাসে কোকিলের উৎসব। শিমুল পলাশের রং লেগে যায় সব খানে।
পহেলা ফাল্গুনের অনুচ্ছেদ
বাংলা ষড়ঋতু পরিক্রমায় বসন্তকে বলা হয় ঋতুর রাজ। ফাল্গুন ও চৈত্র দুই মাস মিলে বসন্তকাল। বসন্তের প্রথম দিন পহেলা ফাল্গুন হিসেবে পরিচিত। শীতের শুষ্কতা আর জিন্নতার অন্ধকারে গুছিয়ে নবীন আলোর প্রভাব নিয়ে আসে ফাল্গুন। পহেলা ফাল্গুন বাঙালি সংস্কৃতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দ... এ দিন সারাদেশের তারুণ্যের জোয়ার নামে।। মেয়েরা বাসন্তী রঙের শাড়ি পরে সেজেগুজে বের হয় ।তারা মাথায় পড়ে রঙ বেরঙের ফুলের মালা, ছেলেরাও পাঞ্জাবি পরে বের হয়। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার বিভিন্ন বয়সের মানুষ পহেলা পার্বণ উপলক্ষে উৎসব মুখর পরিবেশে বাইরে ঘুরতে বের হয়। বেশি দেখা যায় বিশেষ করে ঢাকা... চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীরা বকুলতলায় এই দিন বসন্ত উৎসব পালন করে। দেশীয় সাংস্কৃতির ধারণ করে সারাদিন গান চলতে থাকে মেলা বসে। মেলায় নানা উপকরণে দেশীয় ঐতিহ্যের প্রতিচ্ছবি ফুটে। এ উৎসব ছড়িয়ে যায় শাহবাগ পাবলিক লাইব্রেরী ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত। এ দিন সবাই শুভেচ্ছা ও কুশলাদি বিনিময় করে থাকে। বাঙালি জীবনে পহেলা ফাল্গুনের গুরুত্ব তাই অপরিসীম। এটি বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ সংস্কৃতির চেতনা আমাদের ধারণা ও লালন করতে হবে। এদিন বাঙালি ভালোবাসায় বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে।
পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা
কত বসন্ত আসে কত বসন্ত যায় কত কোকিল
পথ হারিয়ে কন্ঠ থেমে যায় অবনীলায় শুধু আমি
কোথাও যেতে পারলাম না তোমাকে ছেড়ে কোথাও না।
প্রিয়তমা তোমাকে জানাই ফাল্গুনের অভিনন্দন
এক গোছা গোলাপ তোমার খোঁপা বেঁধে দিব
বলে অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছি।
ঝাঁপিয়েছে একুল আমের মুকুলে
ভ্রমণ খাচ্ছে দুল সবাইকে জানাই
পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা।
দেখো বসন্তের বাতাস বইছে আজই এসো
বসন্তের রঙ্গে সাজি, আজ ঘুরে ফিরে চাইছে না
যে আমার এ মনের মাঝে।
হয়তো ফুটেছে ফুল রবীন্দ্র সংগীতে যত আছে
হয়তো গাহিনি পাখি অন্তর উদাস সুরে হয়তো
কুসুমকলি ঘিরে আকাশে মেলিয়া আঁখি তবুও
ফুটেছে জবা, দুরন্ত শিমুল গাছের তার তলে
ভালবেসে বসে আছে বসন্ত পথিক।
একটি কবিতা একটি পলাশ একটি কোকিল
তুমি আর আমি সব মিলিয়ে আজ বসন্ত।
কুকুরের কন্ঠে মেতে উঠে মন, গাছে গজায়
নতুন পাতা আর এ থেকেই মন হয় বসন্ত এসেছে
সবার মনে জাগে ফাল্গুনের ছোঁয়া তাই
সবাইকে জানাই অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
দেখো বসন্ত এসে গেছে ফাল্গুনের দখিনা
বাতাসে মন প্রাণ যেন মাতাল হয়ে উঠেছে।
প্রীতির সাথে মানব মনের যে গভীর সম্পর্ক তা
সত্যি অতুলনীয় পবিত্র। প্রকৃতির মানব মনকে
শান্ত করতে পারে। আনন্দে ভরিয়ে দিতে পারে চারপাশ।
চলো আজ সবাই মিলে বসন্তের উৎসাহে মেতে উঠি
শীতের জরাজীর্ণ প্রকৃতিকে বিদায় জানিয়ে
রঙিন পৃথিবীতে বরণ করে নেই।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা তোমার
জন্য পহেলা ফাল্গুনের।
ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক
সবাইকে জানাই
পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা।
পহেলা ফাল্গুনের উক্তি বা বসন্তের উক্তি
বাংলা অঞ্চলে পহেলা ফাল্গুন অত্যন্ত ঐতিহ্য এবং মধ্য দিয়ে পালিত হয়ে থাকে। কবে থেকে পহেলা ফাল্গুন পালিত হয়ে আসছে এ বিষয়ে কিছু ধারণা নিয়ে আসি। কয়লা ফাল্গুন পালনের বিষয়ের পূর্বে একটি বিষয় সকলে পরিষ্কার ভাবে জানতে চাই। পহেলা ফাল্গুন একটি অসাম্প্রদায়িক অনুষ্ঠান । প্রাচীন আমল থেকে বসন্ত উৎসব পালিত হয়ে আসিতেছে। হিন্দু বৈষ্ণবরা এটি বেশ আয়োজনের সাথে পালন করে থাকেন। পহেলা ফাল্গুন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হলো বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময়কালে পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে নৃত্যগীতের মাধ্যমে বসন্ত উৎসব পালনে রীতি চলে আসে।
১৪০১ সাল থেকে বাংলাদেশের প্রথম বসন্ত উৎসব উদযাপিত করার রীতি চালু হয়। সে থেকে বসন্ত জয়ন্তী বা বসন্ত উৎসব পরিশোধ বসন্ত উৎসব নিয়মিত আয়োজন করে আসে।
কি কর শশুর মিছে খেটে ফাল্গুনে এঁটে পোত কেটে বেড়ে যাবে ঝাড়কি ঝাড় কলা বইতে ভাঙ্গে ঘাড়।
প্রেমের আনন্দে থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারা জীবন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ফাল্গুনের শুরু হয় গুনগুনানি, ভ্রমরতা গায়ে গান ঘুম ভাঙ্গানি।ফারুক আহমেদ।
ফাল্গুনের রঙে রাঙিয়েছো তুমি, না বলা কথা আজ বলবো আমি হৃদয়ের ডাক শুনবে কি তুমি?
ফুটুক ফুল না ফুটুক ফুল আজ বসন্ত সুভাষ বন্দ্যোপাধ্যায়।
এখনো দেখিনি তুমি? কহিলাম? কেন কবি আজ এমন উন্মনা তুমি? কথা কবো নব পুষ্পসাজ? বেগম সুফিয়া কামাল।
পহেলা ফাল্গুনের গান ও কবিতা
বসন্তের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে পয়লা ফাগুন। হরিদ্রাজ বসন্তের প্রথম দিন, যা বাঙালি সংস্কৃতিতে বিশেষ তার পর্যগ্রহণ করে। প্রকৃতির নবজাগরণ, রঙের খেল্ গান কবিতা, উৎসব এসব কিছু মিশেই কয়লা ফাল্গুন মনমুগ্ধকর পরিবেশে উদযাপিত হয়।
গান
ফাল্গুন এসে গেছে
ফাল্গুন এসে গেছে,
পাখি গান গেয়েছে, দোলা দিয়েছে,
আমাদের মনে।
আমাদের বসন্ত এলো
আমাদের বসন্ত এলো
ফুলের সুবাস ভেসে গেল
কোকিল কুহু ডাকে,
নবীন পাতায় পাতা ঝাকে।
আজ ফাল্গুনের দিন আজ ফাল্গুনের দিন
আমরা সবাই মিলে,
গান গাইবো, নাচব্
আনন্দে মেতে থাকবো।
কবিতা
ফাল্গুন
কোকিল কুহুতানে, বনফুল ফুটে, আমাদের দেশে এসেছে ফাল্গুন। আমাদের দেশে এসেছে ফাল্গুন। পলাশ শিমুল দেখে, মন উতলা হয়, আমাদের দেশে এসেছে ফাল্গুন।
আমাদের দেশে এসেছে ফাল্গুন। বাতাসে বসন্তের, মাদক গন্ধে। মন হারায় মানুষ, হয় পাগল। আমাদের দেশে এসেছে ফাল্গুন। আমাদের দেশে এসেছে ফাল্গুন।
পহেলা ফাল্গুনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
পহেলা ফাল্গুন শুধু রং এর উৎসব নয়, এটি প্রেমেরও উৎসব বটে।। এই দিনে তরুন তরুণীরা একে অপরকে ফুল দিয়ে প্রেম প্রকাশ করে বসন্তের উৎসব বহন করে আশার বার্তা। পরিবেশগত তাৎপর্য হলো পহেলা ফাল্গুনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। এই দিনে আমরা গাছপালা লাগানোর মাধ্যমে পরিবেশ রক্ষার শপথ গ্রহণ করতে পারি। সারা বছর জুড়ে বাঙালি জাতির বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান উদযাপন করে থাকে।
আরো পড়ুনঃ দক্ষতা অর্জনের গুরুত্ব - দক্ষতা অর্জনের উপায়
তার মধ্যে অন্যতম হলো পহেলা ফাল্গুন বা বসন্ত বরন উদযাপিত করা হয়। যা প্রতি বছর বসন্তকালের শুরুতে অর্থাৎ ফাল্গুনের প্রথম দিনে পালন করা হয়। এবছর পয়লা ফাল্গুন ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবস একইদিনে উদযাপন করা হয়। যা ১৪ই ফেব্রুয়ারি নামে আখ্যায়িত করা হয়।এই দিনটি বিভিন্ন ধরনের বাঙালি সংস্কৃতির মাধ্যমে উদযাপন করা হয় এই দিনে বিভিন্ন ধরনের লোকগীতি পল্লীগীতি আয়োজন করে বাঙালি জাতি।
শেষ কথাঃ
ফাল্গুন মাস এলেই অনেকের মনে বসন্ত আসে বসন্তের স্থায়িত্বকাল কম থাকায় ফাল্গুন মাসের মাঝামাঝি গ্রীষ্মকালের পূর্বাভাস দেখা যায়। গ্রীষ্মকাল আসার সাথে সাথে বাতাসের বেগ বাড়তে থাকে যা কখনো প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টির রূপে আমাদেরকে জানিয়ে দেই বসন্তের বিদায় হয়ে যাচ্ছে।