গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ - নতুন ব্লগ ওয়েবসাইটে এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩

গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ ও নতুন ব্লগ ওয়েবসাইটে এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ - আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় ভিউয়ার্স আমাদের ওয়েবসাইটে আসার জন্য প্রথমে আপনাকে জানাই এম এস আইটি বিডি আইটির পক্ষ থেকে স্বাগতম। বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে অনলাইন থেকে ব্লগিং করে বর্তমান বিশ্বের সব থেকে বড় কোম্পানি গুগল কোম্পানির গুগল এডসেন্স এপ্লাই করে। প্রতি মাসে লাখ লাখ ফ্রিল্যান্সার ব্লগিং করার মাধ্যমে গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে এড দেখিয়ে প্রতি মাসে লাখ টাকার উপর ইনকাম করছেন।

গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ - নতুন ব্লগ ওয়েবসাইটে এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩

গুগল এডসেন্স বর্তমানে সোনার হরিণ বলা যায়। কারণ গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য এপ্লাই করা অনেক ওয়েবসাইট ২০২৩ সালে বেশি রিজেক্ট হয়েছে। লো ভ্যালু কনটেন্ট লেখার জন্য ২০২৩ সালে গুগল এডসেন্স রিজেক্ট হয়েছে। আপনি যদি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চান। এবং আপনার ওয়েবসাইট গুগল এডসেন্স এপ্লাই করে গুগলের এড দেখে ইনকাম করতে চান। 

তাহলে আপনাকে অবশ্যই গুগল এডসেন্সের পলিসি মেনে আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। একটি ভালো আর্টিকেল যেমনি পাঠকের সকল প্রশ্নের উত্তর দেয়। ঠিক তেমনি গুগল এডসেন্স অ্যাড দেখিয়ে ভালো ভিজিটর পাওয়ার কারণে ইনকামও বৃদ্ধি হয়ে যায়। নিচে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ - নতুন ব্লগ ওয়েবসাইটে এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ ভূমিকাঃ 

আপনি যদি একজন সকল ফ্রিল্যান্সার হতে চান এবং অনলাইন থেকে ব্লগিং করে প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনাকে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ আপনি যদি নতুন একটি ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য ২০২৩ নিয়ম না মেনে এপ্লাই করে থাকেন। তাহলে আপনার গুগল এডসেন্স কখনোই গুগল কোম্পানি একসেপ্ট করবে না। 

২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে এডসেন্স রিজেক্ট অতিরিক্ত হারে বেড়ে গেছে। কেননা তারা গুগল এডসেন্সের পলিসি ভঙ্গ করে আর্টিকেল লিখে গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করে। এর কারণে তাদের গুগল এডসেন্স এপ্লাই হয় না। আপনি যদি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চান এবং ব্লগিং করে গুগল এডসেন্স থেকে প্রতি মাসে ডলার ইনকাম করতে চান।

তাহলে অবশ্যই আপনাকে গুগল এডসেন্সের পলিসি মেনে কাজ করতে হবে। আপনি যদি আমাদের আজকের আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাহলে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ এবং নতুন ওয়েবসাইটে এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ সম্পর্কে জানতে পারবেন।

গুগল এডসেন্স কি?

আমরা যারা গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ আর্টিকেলটি পড়ছেন। তারা নিশ্চয়ই গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ শুরুতে আপনাকে জানতে হবে গুগল এডসেন্স কি?

গুগল এডসেন্স হল বাংলাদেশের অনলাইনে সবচাইতে বড় কোম্পানি গুগল কোম্পানির ভার্চুয়াল অ্যাকাউন্ট। সাধারণত গুগল কোম্পানি গুগল পাবলিশার বা গুগল বিজ্ঞাপন দাতাদের জন্য ইনকামের পথ শুরু করে দেয়। অর্থাৎ আপনাকে গুগল কোম্পানির তাদের বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য তাদের প্রোগ্রামের সাথে আপনার ওয়েবসাইটের সম্পর্ক তৈরি করে। যার ফলে আপনি প্রতি মাসে ভালো ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

উদাহরণস্বরূপঃ আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে। যেটি গুগল কোম্পানির কাছে অনেক মূল্যবান। গুগল কোম্পানি প্রত্যেক ব্লগার ওয়েবসাইটের মালিকের কনটেন্ট তাদের কাছে সংরক্ষিত রাখে। আপনার এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে বিভিন্ন ভিজিটরের কাছ থেকে ভিউ নেয় এবং সেখান থেকে ক্লিক মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের সিপিসি বৃদ্ধি হওয়ার কারণে আপনার ইনকাম হয়।

আপনি যখন গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করবেন। তখন আপনার ডলার গুগল এডসেন্স একাউন্টে এসে জমা হবে। সেখান থেকে আপনার ক্রেডিট করা ডেবিট কার্ড যে কোন একটি উপায় নির্ধারণ করে আপনি ডলার উইড্রো করতে পারবেন।

আশা করি গুগল এডসেন্স কি এ বিষয়ে আপনি ধারণা নিতে পেরেছেন। এখন আমরা জানবো গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ সম্পর্কে।

গুগল এডসেন্স এর কাজ কি?

আমরা ইতিমধ্যে গুগল এডসেন্স কি এ বিষয়ে ধারণা পেয়েছি। এখন আমরা জানবো গুগল এডসেন্স এর কাজ কি? গুগল এডসেন্সের কাজগুলো হলো বিশ্বের অনেক বড় বড় কোম্পানির বিজ্ঞাপন গুগল কোম্পানি তাদের ওয়েবসাইট গুগলে বিভিন্ন ব্লগার আর্টিকেলের মাধ্যমে প্রকাশ করে ভিজিটর কে দেখানো। যাতে করে সেই প্রোডাক্ট তারা নিতে আগ্রহী হয়।

আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন আর্টিকেল প্রকাশের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে যে ভিজিটর আর্টিকেল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আসে। এবং পরবর্তীতে সে বিষয় সম্পর্কে আকৃষ্ট হয় এবং সবকিছু বিস্তারিত ভাবে জানতে পারে। এবং তার সামনে গুগল কোম্পানির গুগল এডস এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখে আকৃষ্ট হয়ে সেই বিজ্ঞানের বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে সেই অর্ডার কনফাম করে। 

অথবা সে বিষয়ে জানতে আগ্রহী হয়ে সেই বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে। সেখান থেকে গুগল এডসেন্স যেমন ইনকাম করছে তেমনি একজন ব্লগার একইভাবে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে। আপনি যদি একজন ব্লগার ওয়েবসাইটের মালিক হয়ে থাকেন এবং আপনার যদি একটি এডসেন্স একাউন্ট থাকে তাহলে প্রতি মাসে আপনি গুগল কোম্পানি থেকে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

গুগল এডসেন্স থেকে আপনি কত টাকা ইনকাম করবেন। এটি নির্ভর করে আপনার পরিশ্রমের উপর। আপনি যত মনোযোগ দিয়ে একটি আর্টিকেল লিখবেন। এবং যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আরো আলোচনা করবেন। যদি সেই আর্টিকেলটি পড়ে পাঠক সন্তুষ্ট বোধ করে। এবং গুগল হতে আপনার আর্টিকেলটি গুগলের প্রথম পেজে রেংক করে। গুগল এর প্রথম পেজে রেংক করা মানে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি হওয়া।

এক কথায় গুগল কোম্পানির গুগল এড কাজ কি বলতে গেলে গুগল কোম্পানির কাজ হল তাদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট গুগল এড এর মাধ্যমে বিভিন্ন পাঠকদের কাছে প্রকাশ করে। তাদের কাছে প্রোডাক্টটি বিক্রি করে গুগল কোম্পানি যে টাকা ইনকাম করে। সে টাকা একটি ব্লগার ওয়েবসাইটে ব্লগারের মালিক পেয়ে থাকে।

গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩

আপনি যদি গুগল এডসেন্স থেকে এড দেখিয়ে প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে চান। এর জন্য প্রথমে আপনার প্রয়োজন হবে। একটি ব্লগার ওয়েবসাইট অথবা ইউটিউব চ্যানেল যে কোন একটি  থেকে আপনি গুগল এডসেন্স পেতে পারেন। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ইউটিউব চ্যানেলে নতুন কনটেন্ট লিখতে পারেন। 

যেগুলো সাধারণত পাঠকরা বা ভিউয়ার্সরা গুগলের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত সার্চ করে থাকে। গুগল থেকে সঠিক কিওয়ার্ড নির্বাচন করে আপনি যদি এসইও ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট তৈরি করেন। তাহলে খুব সহজেই আপনি গুগল কোম্পানি গুগল এডসেন্স অ্যাপরুপ করতে পারবেন।

সাধারণত প্রতিনিয়ত গুগলে এবং ইউটিউবে বিভিন্ন বিষয়ে সার্চ করে থাকে। আপনি যদি এ বিষয়গুলো নিয়ে আপনার নিজের মতো করে কনটেন্ট তৈরি করেন। তাহলে গুগল এডসেন্স অ্যাপরুপ পেতে অনেক সহযোগিতা করবে।

আপনি যদি ভিডিও কন্টেন্ট করে থাকেন। তাহলে মানুষের চাহিদা মত বিভিন্ন ধরনের ভিডিও কনটেন্ট নিয়ে আপনার ইউটিউব চ্যানেল ভালো রেংকে নিতে পারবেন। বর্তমানে সারা বিশ্বে ইউটিউব দেখার প্রচলন বেশি হওয়ায়। 

ইউটিউব থেকে গুগল এডসেন্স অ্যাপরুপ পেতে অনেক কম সময় লাগে। আপনি চাইলে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে নতুন ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে। আপনি গুগল এডসেন্স থেকে প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

কিভাবে গুগল এডসেন্স পাওয়া যায়?

বর্তমান গুগলের ওয়েবসাইটে প্রতি মাসে জনপ্রিয় প্রশ্ন হল কিভাবে গুগল এডসেন্স পাওয়া যায়। অনেক পাঠকরা আছেন যারা এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান। কিন্তু সঠিকভাবে কোথাও বিস্তারিত জানতে পারেন না। আপনি যদি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাহলে গুগলের অনেক বেশি ভিজিটর সার্চ করে কিভাবে গুগল এডসেন্স পাওয়া যায়? এই প্রশ্নের উত্তর আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট বিষয়ে লেখালেখি করে থাকেন। কন্টেনট লেখার পূর্বে আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে। যে কনটেন্ট গুলি আপনি লিখছেন এগুলো গুগল এডসেন্স পাওয়ার যোগ্য কিনা। এক কথায় বলতে গেলে সেই কনটেন্ট গুগলে কত ভিজিটর প্রতি মাসে সার্চ করে থাকে।

 আপনার ওয়েবসাইট যদি নতুন হয়ে থাকে। তাহলে আপনার প্রথমত দায়িত্ব আপনার লো ভেলু কন্টাক্ট নিয়ে আর্টিকেল লেখালেখি করার। কারণ আপনার ওয়েবসাইট নতুন সেটা আপনি যদি বেশি ভেজিটরের আশায় বেশি সার্চ হয় এমন আর্টিকেল দিয়ে লেখালেখি করেন। 

এক্ষেত্রে আপনি ভিজিটর হারাবেন এবং সে আর্টিকেলটি আপনার কোন কাজে আসবে না। তাই সর্বপ্রথম যে আর্টিকেলটি লিখছেন সে বিষয়ে আপনি রিসার্চ করে তারপর সে বিষয়ে কন্টেন্ট লাগবে এতে আপনার গুগল এডসেন্স পেতে সাহায্য করবে।

আপনি যদি একদিন নতুন ডোমেন নিয়ে গুগল এডসেন্স এপ্লাই করতে চান। তাহলে আপনি কখনোই গুগল এডসেন্স পাবেন না। একটি ডোমেনের বয়স সর্বনিম্ন তিন থেকে ছয় মাস হতে হবে তারপরে আপনি সেই ডোমেন থেকে গুগল এডসেন্স এপ্লাই করতে পারবেন। এরপর আপনার গুগল এডসেন্স অ্যাপ হতে পারে। আপনি যদি নতুন ডোমেন নিয়ে গুগল এডসেন্স অ্যাপ্লাই করতে চান। তাহলে আপনি গুগল এডসেন্স থেকে রিজেক্ট পাওয়ার আশঙ্কা বেশি।

আপনার ওয়েবসাইটি গুগলের কাছে মান দন্ড ভালো থাকতে হবে। কারন আপনার ওয়েবসাইট যদি মানদণ্ড ভালো না থাকে। তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বা ট্রাফিক পেতে অনেক সমস্যা হবে। যার ফলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বেশি ইম্প্রেশনে কম ক্লিক পাবেন। 

এতে করে আপনার ওয়েবসাইটে মান গুগলের কাছে দিন দিন কমতে থাকবে। আর তাই আপনি যখন গুগল এডসেন্স নিয়ে যদি ইনকাম করতে আগ্রহী হন। তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের মানদণ্ড বজায় রাখতে। আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল অবশ্যই পাঠকের কাছে বিকাশিত হতে হবে।

আপনার ওয়েবসাইটে থিম অবশ্যই মোবাইল এসিও ফ্রেন্ডলি হতে হবে। কারণ ওয়েবসাইটে ভিজিটর যারা ভিজিট করে থাকে। তাদের ৯০% মানুষই মোবাইল ফোন থেকে গুগলে সার্চ করে থাকে। আর ১০% মানুষ ডেক্সটপ বা কম্পিউটার ব্যবহার করে গুগলে সার্চ করে থাকে। তাই আপনাকে টার্গেট করে হবে এসই ও ফ্রেন্ডলি থিম নিয়ে কাজ করতে হবে। এতে করে আপনার ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে আগ্রহ প্রকাশ করবে।

আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট কিংবা একটি ইউটিউব চ্যানেলের মালিক হয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আপনার বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে। কারণ আপনার বয়স যদি ১৮ বছর না হয়। তাহলে আপনি গুগল এডসেন্স এপ্লাই করতে পারবেন না। কেবল মাত্র একজন প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক গুগল এডসেন্স অ্যাপ্লাই করতে পারবে।

২০২৩ সালে গুগল এডসেন্স রিজেক্ট হওয়ার কারণ - যে সকল কারণে ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স এপ্রুভ প্রত্যাহার করে

বর্তমানে ব্লগার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করার জন্য বেশিরভাগ মানুষই দুই নাম্বার পথ অবলম্বন করে থাকে। দুটো গুগল এডসেন্স এপ্রুভ করার তাড়াহুড়ায় অনেক বেশি কনটেন্ট লেখে কপিরাইট করে অথবা লো ভ্যালু কনটেন্ট দিয়ে। যার কারণে ২০২৩ সালের ৫০% ব্লগার ওয়েবসাইটে লো ভেলু কন্টেন্টের কারণে রিজেক্ট হয়ে থাকে।

আপনারা যারা ভবিষ্যতে বড় ফ্রিল্যান্সার হতে চান অথবা ফ্রিল্যান্সিংকে আপনার নিজের পেশা হিসাবে গড়ে তুলতে চান। তাহলে সব সময় খেয়াল রাখবেন যেন গুগল এডসেন্স রিজেক্ট এর কোন কিছু ওয়েবসাইটের রাখা যাবে না। আপনাদের জন্য নিচে ২০২৩ সালে গুগল এডসেন্স রিজেক্ট হওয়ার কারণ জানানো হলো।

সাধারণত ব্লগিং ওয়েবসাইটের নেভিগেশন দুর্বল হওয়ার কারণে গুগল কোম্পানি গুগল কর্তৃপক্ষ আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স রিজেক্ট করে থাকে। তাই আপনাকে দেখতে হবে যেন আপনার ওয়েবসাইটে নেভিগেশন দুর্বল না হয়ে পড়ে সেদিকে যথাযথ চেষ্টা করতে হবে। একটি ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স অ্যাপরুভ হওয়ানোর জন্য নেভিগেশন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আপনি যদি কপিরাইট কনটেন্ট দিয়ে লেখালেখি করে থাকেন। তাহলে গুগল এডসেন্স আপনার ওয়েবসাইট গুগল এডসেন্স এপ্রুভড করবে না। যদিও ভুলবশত আপনার ওয়েবসাইটটি গুগল এডসেন্স আপলোড করে ফেলে পরবর্তীতে আপনি যে ওয়েবসাইট থেকে কন্টেন্ট কপি করেছেন।

সেই ওয়েবসাইটের মালিক যদি আপনার ওয়েবসাইটের বিরুদ্ধে গুগলের কাছে নালিশ করে এক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটটি ব্যান্ড হয়ে যেতে পারে। সব সময় খেয়াল রাখতে হবে নতুন কনটেন্ট লেখার। সবসময় আর্টিকেল লেখার পূর্বে কি ওয়ার্ড রিচার্জ করে আর্টিকেল লিখবেন। এবং যেটি করে পাঠকরা সন্তুষ্ট বোধ করে।

আপনি যদি কখনও পূর্বে গুগল এডসেন্সের এপ্লাই করে থাকেন। যদি সে একাউন্টে এপ্রুভ না হয়ে থাকে। যদি গুগল এডসেন্সের সেই আইডি দিয়ে একাউন্ট খোলা থাকে। তাহলে আপনার পরবর্তীতে যদি গুগল এডসেন্স কখনো এপ্লাই করেন। 

তাহলে কখনোই আপনার গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রুভ হবে না সে ক্ষেত্রে আপনাকে পূর্বের গুগল এডসেন্স আইডি রিমুভ করে দিতে হবে। অর্থাৎ আপনি একটি এনআইডি কার্ড থেকে গুগল এডসেন্সের জন্য একবারই আবেদন করতে পারবেন।

ব্লগার ওয়েব সাইটে অন্য কোম্পানির বিজ্ঞাপন সেটআপ করা। আপনি যদি গুগল এডসেন্সের এপ্লাই করার সময় অন্য কোন কোম্পানির অ্যাড বা বিজ্ঞাপন সেটাপ করে থাকেন। তাহলে আপনার গুগল এডসেন্স কখনোই হবে না। 

গুগল এডসেন্সের পলিসিতে সুন্দর করে বোঝানো আছে। অন্য কোন কোম্পানির অ্যাড ওয়েবসাইডে যুক্ত থাকলে গুগল অ্যাডসেন্স এপ্রুভ করতে অযোগ্য বলে বিবেচনা করা হবে। আর তাই আপনার গুগল এডসেন্স পাওয়ার পূর্বে অন্য কোন কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রচার করা যাবে না।

আপনার ওয়েবসাইটে যদি নির্দিষ্ট পরিমাণ ভিজিটর না আসে। তাহলে আপনার গুগল এডসেন্স সেটাপ হবে না। আপনি যদি দুব্লিকেট কোন উপায়ে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ান। এক্ষেত্রে আপনার গুগল এডসেন্স কখনোই গ্রহণযোগ্য হবে না।

ব্লগার বা ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স এপ্রুভ করার করণীয়

ওয়েবসাইডে গুগল এডসেন্স এপ্রুভ করার জন্য আপনাকে এসিও ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। পাঠকের পছন্দ করে এমনভাবে আর্টিকেল বা কনটেন্ট লিখতে হবে। যখন একটি পাঠক কোন কিছু লিখে গুগলে সার্চ করে তখন পাঠক সে বিষয়ে যে ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট রেংকিং এক নাম্বারে থাকে। 

অথবা ১ থেকে ৫ নাম্বারের ভিতরে থাকা আর্টিকেলগুলো দেখতে ও পড়তে বেশি পছন্দ করে। আপনি যদি গুগলের নিয়ম মেনে কিওয়ার্ড রিচার্জ করে। সঠিক নিয়ম এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি গুগল এডসেন্স পেতে সাহায্য করবে।

আপনি যখন আর্টিকেল লিখবেন। তখন চেষ্টা করবেন সব সময় ১০০০ হাজার থেকে ২০০০ ওয়ার্ডের ভিতর আর্টিকেল লেখার। কারণ পাঠক সব সময় কোন বিষয়ে সার্চ করলে। সে বিষয়ে যদি বিস্তারিত আরো কোন তথ্য থাকে। সে বিষয়ে জানতে পারলে পাঠকরা আরো আর্টিকেল করতে বেশি আগ্রহী হয়।

এতে করে আপনার পেজে রেংকিং স্কোর বাড়বে এবং সিপিসি রেড বাড়বে আপনার ক্লিক বেশি আসবে। আপনার ভালো হবে এবং আপনার গুগল এডসেন্স পেতে সাহায্য করবে।

আপনি যখন ওয়েবসাইটে থেকে গুগল এডসেন্স এপ্লাই করবেন। তখন আপনার ওয়েবসাইটে সর্বনিম্ন ২০ থেকে ৩০ টি আর্টিকেল দিয়ে গুগল এডসেন্স এপ্লাই করার চেষ্টা করবেন। আর্টিকেল গুলো অবশ্যই গুগলে ইনডেক্স থাকতে হবে।

আপনি যে আর্টিকেলগুলো দিয়ে google এডসেন্স অ্যাপ্রুভ করাতে চান। সেই আর্টিকেলগুলো অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন কপিরাইট আর্টিকেল না হয়। কারণ আপনি যদি শুরুতেই কপিরাইট আর্টিকেল দিয়ে গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য এপ্লাই করে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনার গুগল এডসেন্স এপরুপ হবে না। এক্ষেত্রে আপনি গুগল থেকে আপনার ওয়েবসাইটটির ব্যান্ড অথবা প্লান্টিক খেতে পারেন।

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যে থিমটি ব্যবহার করছেন। সেই থিমটি আসলে এসিও ফ্রেন্ডলি আছে কিনা সেটি চেক করে নিবেন। কারণ একটি এসইও ফ্রেন্ডলি থিম গুগল এডসেন্স করার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এছাড়াও একটি ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে নেভিগেশন। সব সময় চেষ্টা করবেন ওয়েবসাইটে সহজ নেভিগেশন ব্যবহার করার।

আপনি যে ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করেন। সে ওয়েবসাইটের থিমটি এসইও ফ্রেন্ডলি কিনা তা চেক করে নেবেন। অথবা এক কথায় বলতে গেলে আপনার ওয়েবসাইট কি মোবাইলে কেমন দেখায়। কারণ বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর মধ্যে মোবাইল ব্যবহারকারী বেশি। 

তাই যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। সেটি মোবাইল ফ্রেন্ডলি কিনা তা চেক করে নিবেন। কারণ 99% ভিজিটর আসে মোবাইল থেকে। তাই মোবাইলকে টার্গেট করে থিম ব্যবহার করা উচিত।

গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রভাল পাওয়ার নিয়ম ২০২৩

আপনি যদি গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রুভাল পাওয়ার নিয়ম ২০২৩ জানতে চান। তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আজকের আর্টিকেলে আমরা এমন কিছু সহজ গুগল এডসেন্স পাওয়ার নিয়ম ২০২৩ সম্পর্কে জানাবো। যেগুলো আপনি ফলো করলে গুগল এডসেন্স দিতে আপনাকে বাধ্য থাকিবে গুগল কোম্পানি।

১।ডোমেন

আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা নতুন ওয়েবসাইট খুলে blogpost ওয়েবসাইট থেকে গুগল এডসেন্স এপ্লাইয়ের জন্য রিকোয়েস্ট করে থাকে। অনেক সময় blogpost থেকে গুগল এডসেন্স এপ্ররুপ হলেও তেমন একটা বেশি ভালো ইনকাম করতে পারবেন না। এমন কিছু ডোমেন রয়েছে যেগুলো আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ব্যবহার করলে গুগল এডসেন্স পেতে সাহায্য করবে। যেমনঃ.com, .info, .in, org।

আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে এই কাস্টম ডোমেন ব্যবহার করে থাকেন। তাহলে আপনার ওয়েবসাইটি গুগলের কাছে ডিমান্ড বেড়ে যায়। এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল বা কনটেন্ট গুগলে রেঙ্ক করতে সাহায্য করে। 

এর কারণে আপনার আর্টিকেল গুগলের প্রথম পেজে আসে এবং আপনার ওয়েবসাইট গুগলের কাছে দিন দিন অথরিটি বৃদ্ধি হতে থাকে। আপনি যখন এই ডোমেন থেকে গুগল এডসেন্স এপ্লাই করে থাকেন। তখন গুগল এডসেন্স আপনাকে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে গুগল এডসেন্স প্রোগ্রামে যুক্ত করতে সাহায্য করে।

২। ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় পেজ

একটি ওয়েবসাইটের কি কি নিয়ম মেনে আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকে। তা গুগল কর্তৃপক্ষ একটি ওয়েবসাইটের কিছু পেজ থেকে নির্ধারণ করে থাকে। আপনার ওয়েবসাইটে থাকা অতি গুরুত্বপূর্ণ। একটি ওয়েবসাইটের কিছু বিষয় গুগল কোম্পানি পরোক্ষভাবে পরীক্ষা করে গুগল এডসেন্স আপলোড করে থাকে। 

আপনার ওয়েবসাইটে যদি এই পেজগুলো না থাকে তাহলে আপনি কখনো গুগল এডসেন্স পাবেন না। তাই গুগলে অ্যাডসেন্স অ্যাপ্লাই করার জন্য এই পেজগুলো আমাদের ওয়েব সাইটে আছে কিনা তা অবশ্যই আমাদের চেক করে নিতে হবে। যেমনঃ Privecy Policy, Contact us, About us, Disclaimer, site map।

এই পেজগুলো গুগলের কাছে আপনার ওয়েবসাইটের গুরুত্ব কতটুকু তা নির্বাচন করে। তাই অবশ্যই আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। তখন এই পেজ গুলো আপনার ওয়েবসাইটে রাখবেন। এই পেজ গুলা থেকে আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং বৃদ্ধি করার জন্য গুগল নির্বাচন করে থাকে।

আপনি কি বিষয়ে লেখালেখি করেন। তা অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইট থেকে বিস্তারিত জানতে পারে গুগল কর্তৃপক্ষ। তাই গুগল এডসেন্স এপ্রুভ করার জন্য এই বিষয়গুলো আপনার ওয়েবসাইটে অবশ্যই থাকা দরকার আছে।

৩। ওয়েব সাইটে লোডিং স্পিড ফাস্ট

আপনি যখন একটি কনটেন্ট লিখবেন অবশ্যই লেখার পর ছবির সাইজ সব সময় কম দেয়ার চেষ্টা করবেন। কারণ আপনি যদি আপনার কন্টেন্টের  ছবি mb যদি বেশি দিয়ে ফেলেন। তাহলে আপনার পেজটি অনেক স্লো হয়ে যাবে। যা গুগল এর কাছে এবং গুগলের পাঠকদের কাছে খুবই বিরক্তি কর।

তাই আপনি যখন গুগল অ্যাক্সিস একসেপ্ট করবেন তখন অবশ্যই দেখে নিবেন আপনার ওয়েবসাইটে পেজে লোডিং স্পিড কেমন। গুগলে আপনার পেজ লোডিং স্পিড লিখে সার্চ করলে আপনি একটি ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে আপনার ওয়েবসাইটের পেজের লোডিং স্পিড দেখতে পারবেন।

আশা করি তারা আমাদের আজকের পড়তে পড়তে এই পর্যন্ত এসেছেন। তারা অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পাবলিশ হওয়ার পরে আপনার পেজে লোডিং স্পিড চেক করে নিবেন। একটি ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য সেই ওয়েবসাইটের পেজে লোডিং স্পিড গুগল এডসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৪। মিনিমাম ২০-৩০ আর্টিকেল পাবলিশ করা

একটি ওয়েবসাইটের প্রাণ বলতে গেলে বলা হয় সেই কনটেন্ট বা আর্টিকেল। একটি ওয়েবসাইটে যদি আর্টিকেল না থাকে সেই ওয়েবসাইট গুগলের কাছে কোন মূল্য নেই। তাই অবশ্যই আপনাকে গুগল এডসেন্স এপ্রুভ করার জন্য ২০ থেকে ৩০ টি আর্টিকেল পাবলিশ করবেন। এবং সে আর্টিকেলগুলা গুগলে ইনডেক্স হয়েছে কিনা চেক করবেন। অবশ্যই চেষ্টা করবেন গুগলে ইনডেক্স আর্টিকেলগুলো দিয়ে গুগল এডসেন্স অ্যাপ্লাই করার।

যেহেতু একটি ওয়েবসাইটের প্রাণ বলতে কনটেন্ট বা আর্টিকেল কে বলা হয়। তাই আমাদের এডসেন্স এপ্লাই করা পূর্বে আর্টিকেল লেখা দরকার রয়েছে। আপনার ওয়েবসাইটে যদি কোন কপিরাইট কনটেন্ট থাকে। তাহলে সেগুলো দিয়ে গুগল এডসেন্স অ্যাপ্লাই করবেন না। 

এক্ষেত্রে আপনার গুগল এডসেন্স পাওয়া যাবে না। এর ফলে গুগল আপনার ওয়েবসাইটকে ব্যান্ড করতে পারে। যা আপনার ওয়েবসাইটের জন্য অনেক কষ্ট করে একটি বিষয়। তাই সবসময় চেষ্টা করবেন নিজের ইউনিক কনটেন্ট দিয়ে আর্টিকেল লিখার।

৫। ১০০০ থেকে ২০০০ ওয়ার্ডে আর্টিকেল লিখা

আপনি যখন গুগল এডসেন্সের জন্য আর্টিকেল লিখবেন তখন অবশ্যই চেষ্টা করবেন যেন আপনি আর্টিকেলটি সর্বনিম্ন ১০০০ থেকে ২০০০ ওয়ার্ডের মধ্যে থাকে। কারণ ১০০০ থেকে ২০০০ ওয়ার্ডের মধ্যে আছে আর্টিকেল লিখলে। গুগলের rang করে। ফলে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি পায়। এবং ইনকামও ভালো পাওয়া যায়।

তাই আপনি যদি গুগল এডসেন্স অ্যাপ্লাই করতে চান। তাহলে অবশ্যই চেষ্টা করবেন ১ হাজার থেকে ২ হাজারের ওয়ার্ডের আর্টিকেল লেখা এবং আর্টিকেলটি নতুন কনটেন্ট সম্পন্ন যেন হয়। সর্বনিম্ন ২০-৩০ আর্টিকেল দ্বারা গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করা।

৬। কপিরাইট ফ্রি ছবি পাবলিশ করা

একটি ওয়েবসাইটকে সুন্দর ও অর্থবোধক করে তোলার জন্য ছবি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি আপনার আর্টিকেলে কপিরাইট কনটেন্ট ব্যবহার করেন তাহলে আপনার কন্টেন্ট গুগলে ইনডেক্স হতে সমস্যা করবে। যদি আপনার কন্টেন্ট প্রথমবার ইনডেক্স হয়। পরবর্তীতে ইনডেক্স থাকবেনা। আর যদি আপনার আর্টিকেল গুগলে ইনডেক্স না থাকে তাহলে আপনি কখনোই এডসেন্স অ্যাপ্লাই এপ্রুভ করতে পারবেন না।

আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট আছে। যেখানে গেলে আপনি কপিরাইট ছাড়া ছবি পাবেন। সেখান থেকে আপনি চাইলে পিকচার নিয়ে সরাসরি আপনার আর্টিকেলে পাবলিশ করতে পারেন। এতে কোন কপিরাইট ক্লিম খাবেন না।

মনে রাখবেন সব সময় কপিরাইট ইমেজ ব্যবহার করে আপনার আর্টিকেল পাবলিশ করেও আপনার আর্টিকেল থেকে বেশি ক্লিক বা ইমপ্রেশন পাবেন না। তাই চেষ্টা করবেন কপিরাইট ছবি ব্যবহার না করা। কপিরাইট ছাড়া ছবি ব্যবহার করলে এতে আপনার ওয়েবসাইটের যেমন ভালো এবং ভিজিটর বৃদ্ধি পাবে।

৭। অন্য কোম্পানির এড ব্যবহার করা

আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে অন্য কোন কোম্পানি হতে অ্যাড ব্যবহার করে থাকেন। সেই অ্যাপ ব্যবহারের পরেও আপনি গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য এপ্লাই করে থাকেন। তাহলে আপনি কখনো গুগল এডসেন্স পাবেন না। কারণ গুগলের পলিসিতে সুন্দরভাবে জানানো হয়েছে। যে আপনি গুগল ব্যাতিতে অন্য কোন কোম্পানির এড ব্যবহার করে গুগল এডসেন্স এপ্লাই করতে পারবেন না।

আপনি যদি গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চান। তাহলে চেষ্টা করবেন যাতে গুগল এডসেন্স ব্যতীত অন্য কোন কোম্পানির এড ব্যবহার না করা হয়।

শেষ কথাঃ গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ - নতুন ব্লগ ওয়েবসাইটে এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩

বন্ধুরা আপনারা যারা আমাদের আজকের সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। তারা নিশ্চয়ইগুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ ও নতুন ব্লগ ওয়েবসাইটে এডসেন্স পাওয়ার উপায় ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

আপনি যদি আমাদের এই নিয়মগুলো ফলো করে আর্টিকেল লেখেন এবং গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য এপ্লাই করে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনি গুগল এডসেন্স পাবেন। আজকের পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে থাকে। তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদে সাথে শেয়ার করবেন। যাদের ওয়েবসাইট রয়েছে এবং গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চাই।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url